কিডনি বায়োপসি বা রেনাল বায়োপসি কি

কিডনি বায়োপসিঃ কিডনি বায়োপসি যা রেনাল বায়োপসি নামেও পরিচিত। এটি এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যার মাধ্যমে কিডনিতে থাকা টিস্যুর ছোট একটু নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এই পদ্ধতির মাধ্যমে। রোগীর কিডনির অবস্থা, রোগ নির্ণয়, কিডনির ক্ষতির তীব্রতা মূল্যায়ন এবং চিকিৎসা প্রয়োগের সিদ্ধান্ত পরিচালনায় সহায়তা করে। অর্থাৎ বলা যায় কিডনি বায়োপসি কিডনির গঠন ও কার্যকারিতা সম্পর্কে মূল্যবান …

কিডনি বায়োপসি বা রেনাল বায়োপসি কি Read More »

নিপাহ ভাইরাসে এখনই হতে হবে সচেতন

নিপাহ ভাইরাস কিঃ নিপাহ ভাইরাস হচ্ছে এক ধরণের ভাইরাসঘটিত সংক্রমণ, যা নিপাহ নামক ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। এটি এক ধরণের আরএন ভাইরাস যা প্যারামিক্সোভিরিডি পরিবারের হেনিপাহ গোত্রের একটি অংশ। সংক্রমিত পশু বা মানুষের সংস্পর্শে আসলে এই রোগিটি এক দেহ থেকে আরেক দেহতে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মূলত রোগের উপসর্গ থেকে রোগটি নির্ণয় করা হয়ে থাকে এবং ল্যাবরেটরিতে …

নিপাহ ভাইরাসে এখনই হতে হবে সচেতন Read More »

মারবার্গ ভাইরাসে সচেতনতা, প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের উপায়

চিকিৎসা ও ভ্যাক্সিনঃ এখন পর্যন্ত মারবার্গ ভাইরাসের (MVD) এর জন্য কোনো অনুমোদিত ভ্যাক্সিন বা ইন্টিভাইরাল চিকিৎসা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তবে সহায়ক যত্ন, মৌখিক বা শিরায় স্যালাইন বা লিকুইড মেডিসিন প্রবেশ করিয়ে রিহাইড্রেশন এবং প্রকাশ পাওয়া নির্দিষ্ট লক্ষণগুলো নির্ণয় করে সেই সকল লক্ষণের চিকিৎসা করা হলে রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। পাশাপাশি ভাইরাসের বিকাশ …

মারবার্গ ভাইরাসে সচেতনতা, প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের উপায় Read More »

মারবার্গ (Marburg) ভাইরাস ডিজিজ কি

মারবার্গ ভাইরাস ডিজিজ (MVD), যা পূর্বে মারবার্গ হেমোরেজিক ফিভার নামে পরিচিতি ছিল। এই রোগটি মানুষের জন্য মারাত্মক এবং গুরুত্বর একটি রোগ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর হার প্রায় ৫০%। অর্থাৎ এই রোগে আক্রান্ত প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৫০ জনই মারা যায়।  ভাইরাসের স্ট্রেন এবং কেস ম্যানেজমেন্টের উপর নির্ভর করে জানা যায় অতীতের প্রাদুর্ভাবের ক্ষেত্রে এই …

মারবার্গ (Marburg) ভাইরাস ডিজিজ কি Read More »

পালমোনারি ফাইব্রোসিস, কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা কি

ফুসফুসের একটি রোগের নাম পালমোনারি ফাইব্রোসিস, যা ফুসফুসে দাগ পড়লে বা ফুসফুসের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্থ হলে হয়ে থাকে। এই রোগটি টিস্যুকে ঘন ও শক্ত করে ফেলে। ফুসফুসের বায়ু থলির (অ্যালভিওলি) চারপাশে এবং মাঝের টিস্যুতে পুরু দাগ দেখা যায়। এর ফলে ফুসফুসে অক্সিজেন সরবরাহ হ্রাস পাওয়ার কারণে আক্রান্ত ব্যক্তি সঠিকভাবে শ্বাস নিতে পারে না। শুধু এই কারণেই …

পালমোনারি ফাইব্রোসিস, কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা কি Read More »

হাইপারগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার বেড়ে গেলে করণীয় কি

ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে যদি হাইপারগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে রক্তে বেড়ে যাওয়া সুগারের লেভেল নিয়ন্ত্রণে আনতে ডাক্তারের দেওয়া পরামর্শ মেনে চলাটা বাধ্যতামূলক। রোগীর করণীয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে রোগীর করণীয় কি এবং বর্জনীয় কি সেগুলো সম্পর্কে ডাক্তারের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। ঔষধের পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে, যা …

হাইপারগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার বেড়ে গেলে করণীয় কি Read More »

হাইপারগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার বেড়ে গেলে কি হয়

আমাদের রক্তে সুগার বা শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়াকে বলা হয় হাইপারগ্লাইসেমিয়া। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সুগার বেড়ে যাওয়াটা পরিচিত একটি সমস্যা। টাইপ-১, টাইপ-২ বা গর্ভকালীন ডায়াবেটিস যে কোনো ক্ষেত্রেই হাইপারগ্লাইসেমিয়া দেখা দিতে পারে। হাইপারগ্লাইসেমিয়া এবং হাইপোগ্লাইসেমিয়া শব্দ দুইটি একই রকম মনে হলেও রোগীর জন্য এই দুইটি ক্ষেত্র একদম বিপরীত অর্থ বা সমস্যা বহন করে। রক্তে সুগার …

হাইপারগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার বেড়ে গেলে কি হয় Read More »

বুক ধড়ফড় করা কি স্বাভাবিক

বুক ধড়ফড় করাটা বেশিরভাগ মানুষই সাধারণভাবে নিয়ে থাকে। কিন্তু বুক ধড়ফড় করাটা অতি সাধারণ বা স্বাভাবিক বিষয় নয়। মানব শরীরে প্রতিটি হার্টবিট বা হৃদ স্পন্দন অত্যন্ত ছন্দবদ্ধ। হার্ট স্পেশালিস্টদের মতে, স্বাভাবিক অবস্থায় একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের হৃদ স্পন্দের হার প্রতি মিনিটে ৭২ বার। তবে ব্যক্তিভেদে হার্টবিটের হার প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ পর্যন্তও স্বাভাবিক হতে পারে। …

বুক ধড়ফড় করা কি স্বাভাবিক Read More »

ITP বা আইটিপি রোগ কী

আইটিপি কীঃ আইটিপি এর পূর্ণরুপ হচ্ছে ইমিউন থ্রাম্বোসটোপেনিক পারপুরা। একটি অটোইমিউন গোত্রের রোগ হচ্ছে আইটিপি। এই রোগে দেহে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত এন্টিবডি তৈরি হয়, যা রক্তের প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকাকে ধ্বংস করতে থাকে। যার ফলে রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে যায়। সাধারণত সুস্থ মানুষের রক্তে প্রতি ঘনমিটারে দেড় লাখ থেকে চার লাখ পর্যন্ত প্লাটলেটের উপস্থিতি থাকে। এই রোগে …

ITP বা আইটিপি রোগ কী Read More »

এমপক্স (MPOX) বা মাঙ্কিপক্স (MONKEYPOX) কি

MPOX বা MONKEYPOX একটি ভাইরাসজনিত রোগ। রোগটি সংক্রামক বা ছোঁয়াচে। এমপক্স ভাইরাসের উদ্ভব হয়েছে বন্যপ্রাণী থেকে। মূলত বানরের দেহে সর্বপ্রথম এই রোগের ভাইরাস সনাক্ত হয় বলে এই ভাইরাসের নাম দেওয়া হয় মাঙ্কিপক্স বা সংক্ষেপে এমপক্স। সর্বপ্রথম এই রোগটি ১৯৫৮ সালে মালোশিয়ায় বন্দি বানরের মাঝে সনাক্ত করা হয়। প্রিবেন ভন ম্যাগনাস ডেনমার্কের পরীক্ষাগারে সাইনোমলগাছ প্রজাতির বানরের …

এমপক্স (MPOX) বা মাঙ্কিপক্স (MONKEYPOX) কি Read More »